বিশেষ কারণে গতকাল নারদ মামলার শুনানি না হওয়ায়, বৃহস্পতিবার রাতেও জেল হেফাজতে ছিলেন ৪ হেভিওয়েট নেতা। তবে আজ সকাল ১১টায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দল এবং বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয়। অন্তর্বর্তী জামিন নিয়ে সেখানে দুই বিচারপতির মধ্যে মতভেদ তৈরি হয়। কারণ, জামিন নিয়ে সহমত হননি দুই বিচারপতি। আইনজীবী অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় জামিন মঞ্জুর করলেও এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি।
শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, এই অর্ডার নিয়ে এখনও তর্কাতর্কি চলছিল। অর্থাৎ অন্তবর্তী জামিন মঞ্জুর নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। জানা যায়, জেল হেফাজত থেকে মুক্তি পেলেও আপাতত গৃহবন্দিই থাকতে হবে চার হেভিওয়েটকে। তবে এ বিষয়ে বিচারপতিরা সহমত না হওয়ায় নারদ কাণ্ডে ধৃতদের জামিন নিয়ে তৈরি হয়েছে জট। সেই কারণে আজই জামিন মামলা যাচ্ছে বৃহত্তর বেঞ্চে। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে আজ দুপুর ২টোয় ফের শুনানির সম্ভাবনা।
পাশাপাশি হাই কোর্টের তরফে জানানো হয়েছে, গৃহবন্দি অবস্থাতেই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কোভিড মোকাবিলার কাজ করতে পারবেন ফিরহাদ হাকিম। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি বিচার করে এই নির্দেশ দিল আদালত।