দু'দিন আগেই ফের বিতর্কের জালে জড়িয়ে ছিল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। এমএডে ভর্তির জন্য মেধাতালিকা প্রকাশ করতে গিয়েই বিপাকে পড়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়। মেধাতালিকা দেখা যায়, ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় ভাষা বিভাগের ২ পড়ুয়ার প্রাপ্ত নম্বর ২০০.২৮ ও ১৯৮.৩৮৫! সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ২ পড়ুয়া পেয়েছেন ১৯৬.৩৬৭ ও ১৫১.২৭৫! এরপরেই শুরু হয় তুমুল বিতর্ক। মেধাতালিকা প্রকাশ হওয়ার পর তাজ্জব বনে যান পরীক্ষার্থীরা। বিশ্বভারতীর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে চরম গাফিলতির অভিযোগ ওঠে।
এরপরেই চাপের মুখে, বিতর্কিত মেধাতালিকা ওয়েবসাইট থেকে মুছে দিয়েছিল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তার বদলে নতুন তালিকা প্রকাশ হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছিল। দ্রুত সংশোধিত মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে বলেও বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল বিশ্বভারতীর ওয়েবসাইটে।
কিন্তু এই নম্বর বিভ্রাটের দায় কার? তা খুঁজতেই অভ্যন্তরীণ তদন্তের নির্দেশ দিল বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ।
গঠন করা হল তদন্ত কমিটি। কেন হল এমন গাফিলতি? এর পিছনে কারা? দেওয়া হবে শাস্তি। এর সঙ্গেই ওয়েবসাইটে জানানো হয়, ফের ওই মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে সঠিক নিয়মে।