গত শনিবারের ঘটনা। এক ১৭ বছর বয়সী নাবালিকা এক ক্লাবের পার্টিতে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে বেরোতেই কয়েক তাঁকে 'লিফট' দেবেন বলে জানায়। তাঁকে গাড়িতে তুলে নিয়ে গিয়ে পাঁচজন মিলে গণধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ। ইতিমধ্যেই অভিযুক্ত পাঁচজনের মধ্যে দু'জনকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। বাকি তিন অভিযুক্ত নাবালক, সম্ভবত একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র।
হায়দ্রাবাদের এই ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছে সাদুদ্দিন মালিক এবং ওমর খান। প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছিল একটি মার্সেডিজ গাড়িতে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছিল। এই ঘটনার সঙ্গে বড়মাপের রাজনৈতিক নেতার পরিবারের ছেলেরা জড়িত। যদিও পরে তদন্তের রিপোর্ট গোটা ঘটনাটি একটি ইনোভা গাড়িতে ঘটেছে।
ইতিমধ্যেই বিজেপি অভিযোগ তুলেছে এই ঘটনার সঙ্গে ওয়াকফ বোর্ডের এক সদস্যের ছেলে এবং এক বড়মাপের নামজাদা মন্ত্রীর নাতি জড়িত। গোটা ঘটনাটি নিয়ে দেশজুড়ে তীব্র চাপানউতোর তৈরি হয়েছে। ঘটনার বিষয়ে বলতে গিয়ে ডিসিপি জোয়েল ডেভিস বলেছেন, "মামলায় পাঁচ অভিযুক্তকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে তিনজন নাবালক রয়েছে। একজন অভিযুক্ত সাদুদ্দিন মালিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নাতির জড়িত থাকার অভিযোগ ভিত্তিহীন।"
পুলিশ সূত্রে আরও খবর, একজন টিআরএস নেতা এবং ওয়াকফ বোর্ড চেয়ারম্যানের ছেলে, যে একজন নাবালক, বিষয়টির সঙ্গে জড়িত। আমরা এআইএমআইএম বিধায়কের ছেলে সম্পর্কিত কোনও প্রমাণ পাইনি এবং আমরা আরও প্রমাণ পাওয়ার চেষ্টা করছি।