করোনাকালীন লকডাউনের সময় মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বাড়ি বাড়ি গিয়ে মিটার রিডিং নিতে না পারায় ওই অনাদায়ী ইউনিটের টাকা পরের বিলে যোগ করায় বিশাল টাকার অঙ্ক দেখে মাথায় হাত পড়ে গ্রাহকদের। স্বাভাবিকভাবেই জনতার বিক্ষোভ ফেটে পড়ে রাস্তার মোড় থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাই ওই অর্থ নেওয়া সাময়িকভাবে স্থগিত রেখে এবার নভেম্বরের বিল থেকে শুরু করে দশটি কিস্তিতে বকেয়া বিল মেটাতে হবে বলে ঘোষণা করেন ম্যানেজিং ডিরেক্টর দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়।
শীতের সময় প্রত্যেক গ্রাহকেরই বিদ্যুতের বিল কম আসায় এই সময় ওই দেয় অর্থ প্রদানে গ্রাহকদের বিশেষ অসুবিধা হবেনা বলেই জানান সিইএসসি কর্তৃপক্ষ। যেকটি বিলের টাকা দেওয়া বাকি আছে তার মাসিক গড়ের হিসেব কষা হয়েছে। প্রতি মাসে মিটিয়ে দেওয়া প্রভিশনাল বিলের হিসাব এ থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট চার্জের সাথে শুল্কসমেতই আদায় করা হবে বাকি টাকা।