মিল্লি আল আমিন মিশনে তৈরি হওয়া সমস্যা বিষয়ে রাজ্য সরকারের উদাসীনতায় ক্ষুব্ধ হয়ে রাজ্যপালের দ্বারস্থ হলেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বৈশাখী বন্দোপাধ্যায়। শুক্রবার এই অভিযোগ জানানোর সময় উপস্থিত ছিলেন শোভন চট্টোপাধ্যায়ও।
দীর্ঘদিন পঠনপাঠন না হওয়া এবং শিক্ষাকর্মীদের বেতন আটকে যাওয়ার কারণে অতিসম্প্রতি কলেজের বাইরে এইসব বিষয় নিয়ে ধর্নায় বসেন শিক্ষার্থীরা। সেখানে হাজিরা দেন মেয়র ফিরহাদ হাকিমও। আন্দোলনকারীদের পাশে থাকার বার্তা দেওয়ার পাশাপাশি কলেজের অধ্যক্ষকে সমূলে উৎপাটিত করার ডাকও দেন ফিরহাদ। আর ফিরহাদের এই কথাকে ‘অশালীন’ আখ্যা দিয়েই রাজ্যপালের দ্বারস্থ হন শোভন-বৈশাখী। এইদিন বৈশাখী জানান যাবতীয় বিষয়ে রাজ্যপালের সাথে কথা হয়েছে তাঁর।
শোভন চট্টোপাধ্যায় ফিরহাদ হাকিমের শালীনতা, রুচিবোধ নিয়ে প্রশ্ন তুললেও বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় সরাসরি সাম্প্রদায়িকতা এবং ভোটের রাজনীতি করার অভিযোগ তুলেছেন। তিনি বলেন, “আমার পদবী বন্দ্যোপাধ্যায় বলে এসব বলা গেলো। সংখ্যালঘু কেউ হলে পারতো? ভোটব্যাঙ্ক কমে যাওয়ার ভয়ে চুপ করে যেত।”