"ওগো মা, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফিরে,
তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে..."
"মা" শব্দটার সঙ্গে জড়িয়ে আমাদের অস্তিত্ব। এই শব্দে রয়েছে মাধুর্য, প্রথম বলা শব্দ, প্রধান আশ্রয়....আর নিঃস্বার্থ ভালোবাসা। মা আমাদের জীবন-যুদ্ধে সবসময়ই জড়িয়ে আছেন, বটবৃক্ষের মত আগলে রাখছেন। সেই "মা" কে সম্মান জানাতে বিশ্ব সঙ্গীত দিবসে অর্ঘ্য ঘোষালের কথা ও সুরে আসতে চলেছে নতুন গান;গানটি গেয়েছেন প্রসেনজিৎ মল্লিক আর ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে(Music arrangement) আছেন অর্ঘ্যকমল চট্টোপাধ্যায়।
গানটির প্রকাশের মুহূর্তে আমাদের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় ধরা দিলেন গানটির স্রষ্টা অর্ঘ্য ঘোষাল।
প্রশ্ন ―"মা"কে নিয়ে এই গান, নিশ্চয় জীবনের বিশেষ একটি গান, গানের কথা যখন লিখলেন, কী ভাবনা খেলা করছিল?
উত্তর ―দেখুন, মায়ের হাত ধরেই আমাদের হাঁটতে শেখা, যেকোনো কিছুর হাতেখড়ি মা'কে দিয়েই। তাকে আলাদা করে কখনো উপহার দেওয়া হয় না তো!..তাই আমার সৃষ্টি দিয়েই বিশ্ব সংগীত দিবসে আমার মা'কে এই গানটি উপহার দিচ্ছি। তবে, শুধু আমার মা নয়,পৃথিবীর সব মায়ের জন্য এই গান।
পাওয়া গেল দু’হাজার বছরের পুরনো দেহাবশেষ
কেন এমন হল? একসময় ভারতের অন্যতম তারকা ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে, ক্রমান্বয়ে তাঁর ব্যবসা ও সাম্রাজ্যের মুখ থুবড়ে পড়ার আসল কারণটা কি?
প্রশ্ন― "মা" মানেই সর্বজনীন। তিনি সর্বত্রই শক্তির আধার, তিনি মমতাময়ীও। আপনার চেতনায় ও সৃষ্টিতে "মা" কীভাবে ধরা দিলেন?
উত্তর― সত্যিই তাই। "মা" মানেই বিশাল যুদ্ধ। ঘর-বাহির সামলানোর ক্ষেত্রে যিনি সর্বদা অগ্রণী ভূমিকা নেন। সারা দিন-রাত তাঁকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়। সেই মাতৃমূর্তি আমার চেতনায়, তাঁকে নিয়েই আমাদের এই কাজ প্রকাশিত হচ্ছে Angel Digital এবং Klikk App থেকে।
প্রশ্ন― আপনার শ্রোতাদের অনেক সময় প্রশ্ন থাকে, এত কম কাজ কেন? কাজের সংখ্যা বা পরিধি বাড়ানোর কথা কিছু ভাবছেন?
উত্তর― আমি আমার শ্রোতাদের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকেই কম কাজ করি। আমি কোয়ান্টিটিতে নয়, কোয়ালিটিতে বিশ্বাসী। অল্প কাজ করি, কিন্তু তা যেন শ্রোতাদের মনে চিরকাল গেঁথে থাকে। আমার আগের কাজগুলোর মতই এই কাজটিও তাঁরা ভালোবাসবেন, এই আশা রাখবো।
আমাদের "পরিদর্শক"এর পক্ষ থেকেও রইল অনেক শুভ কামনা। এরকম আরও অনেক মৌলিক, স্বাধীন ও স্বতন্ত্র কাজের অপেক্ষায় থাকলাম। সমগ্র টিমকে জানাই অভিনন্দন।