উত্তর চব্বিশ পরগনার বারাসতের নবপল্লী এলাকার এক বেসরকারী হাসপাতালে শিশুমৃত্যুকে (Child Death) কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়াল এলাকায়। দিনভর চলল অশান্তির আঁচ। উত্তপ্ত পরিস্থিতি ঠান্ডা করতে ঘটনাস্থলে আসে বারাসত পুলিশ প্রশাসন। তারাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সূত্রের খবর, মৃত শিশুটির নাম তামিরুদ্দিন মণ্ডল। বয়স ৩ বছর মাত্র।
পরিবার সূত্রের খবর, গতকাল সকাল থেকেই শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভুগছিল ওই শিশুটি। এলাকার এক চিকিৎসকের পরামর্শে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। পরিবারের অভিযোগ, হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় দুপুর দু'টো নাগাদ। আর সন্ধ্যে পর্যন্ত কোনও চিকিৎসা হয়নি।
![healthy food diet](https://pori-prod.cdn.19xu.nl/photo-thumbnails/2021/05/23/photo-uploads/brooke-lark-jUPOXXRNdcA-unsplash.jpg)
![Rains বৃষ্টি](https://pori-prod.cdn.19xu.nl/photo-thumbnails/2022/08/20/flood-965092_1280.jpg)
পরিবারের অভিযোগ, সন্ধে গড়িয়ে রাত হতে শিশুটিকে একটি ইঞ্জেকসন দেওয়া হয়। আর তারপরই বাচ্চাটি ঝিমিয়ে পড়ে। এবং চিকিৎসকরা এসে জানান, শিশুর মৃত্যু হয়েছে। খবর শোনার পরই ক্ষোভে ফেটে পড়ে পরিবার।
পরিবারের অভিযোগ, চিকিৎসকদের গাফিলতিতেই এই মর্মান্তিক ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বারাসত থানার পুলিশ। তারা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
অন্যদিকে, মৃত শিশুটির বাবা এক সংবাদমাধ্যমকে জানান, "ওর একটু সর্দি হয়েছিল। ছোট থেকেই ওই চিকিৎসককে দেখাই আমরা। তিনিই বলেন হাসপাতালে দেখাতে। দুপুরে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও ওরা কোনও ওষুধ দেয়নি। পরে সন্ধেবেলায় একটি ইঞ্জেকসন দেয়। ওই ইঞ্জেকসন দেওয়ার পরই নিস্তেজ হয়ে পড়ে। আর বাঁচানো যায়নি।"