ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নির্দেশিকা মারফত সহজ প্রশ্নোত্তর ফরম্যাটে দেশজোড়া টিকাকরণের নিয়মাবলী জারি করা হয়েছে। আর এবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ হর্ষবর্ধন স্বয়ং নতুন বছরের প্রথম মাস থেকেই এই প্রক্রিয়া চালু করবেন বলে ঘোষণা করেন রবিবার।
ব্রিটেনের বর্তমান করোনা পরিস্থিতি ভাবিয়েছে ভারত সরকারকেও। তাই দেশবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের কাজ আর ফেলে রাখতে চায়না কেন্দ্র। ভারত বায়োটেক, ফাইজার, সেরাম ইনস্টিটিউটের মতো ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি ইতিমধ্যেই ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল অব ইন্ডিয়ার কাছে জরুরিভিত্তিতে ভ্যাকসিনের ছাড়পত্র আদায়ের জন্য আবেদন করেছে। বদলে ড্রাগস কন্ট্রোলারও ওই কোম্পানিগুলির কাছে পরীক্ষার সবিস্তার রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে। গতদিনেও আশা জাগিয়ে দেশজুড়ে সুস্থতার সংখ্যা (২৯,৬৯০ জন) আক্রান্তের (২৬,৬২৪ জন) থেকে বেশী। জানুয়ারির যেকোনো সপ্তাহ থেকেই পুরোদমে ভ্যাকসিনেশন প্রক্রিয়া শুরু এবং সেদিকেই তাকিয়ে গোটা দেশ।