করোনাকালে জাতির উদ্দেশ্যে সপ্তম ভাষণ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ভাষণে উঠে এলো সতর্কতা থেকে প্রতিষেধক সব বিষয়ই। দেশের নানা প্রান্তে এখন উৎসবের আমেজ। সেই পরিস্থিতিতে দেশবাসীর কাছে বাড়তি সতর্কতা এবং সাবধানতা আবেদন করলেন মোদী। একইসাথে করোনার টিকা আবিষ্কার হলে তা সকল দেশবাসীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার আশ্বাসও দিলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের গুরুত্বপূর্ণ দিক: - উৎসবের মরশুমে আবেগ এবং উন্মাদনা স্বাভাবিক। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে সচেতনতা দরকার সবার আগে। - দূরত্ব বজায় রাখা এবং মাস্ক পড়া খুব প্রয়োজন। যারা মাস্ক না পড়ে বেরিয়ে পড়ছেন তারা তাদের বাড়িতে থাকা শিশু বৃদ্ধ সকলের বিপদ ডেকে আনছেন। - জনতা কার্ফু থেকে আজ অনেকটা সময় চলে গেছে। লকডাউনের পর স্বাভাবিকও হচ্ছে সবকিছু। কিন্তু তার মানে করোনা চলে গেছে তেমন নয়। ফলে বেপরোয়া হলে বিপদ অনিবার্য।
- দেশের মানুষ যে সচেতন তা বোঝা যাচ্ছে দেশের সংক্রমণের হার দেখে। অনেক উন্নত দেশের থেকে সংক্রমণ এবং সুস্থতার হার কম ভারতে।
- ভারতীয় বিজ্ঞানীরা দিবারাত্র খাটছেন টিকা আবিষ্কারের জন্য।
- টিকা এলে কিভাবে সারাদেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যাবে তার পরিকল্পনা সেরে রেখেছে সরকার।
- দেশের অর্থনীতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে। ফলে সংকটকাল কাটছে সময়ের সাথে।
- দেশ করোনা সামলাতে পরিকাঠামোগত ভাবে পোক্ত হয়েছে। এখন দেশে প্রায় ৯০ লাখ করোনা রোগীর চিকিৎসার পরিকাঠামো আছে। একইসাথে সাথে আছে ১২০০০ কোয়ারেন্টাইন সেন্টার।
- দেশে মোট করোনা পরীক্ষার সংখ্যা খুব তাড়াতাড়ি ১০ কোটি অতিক্রম করবে।