সমগ্র দেশ জুড়ে কৃষক আন্দোলনের আঁচ বয়ে যাচ্ছে যে সময়, এরই মধ্যে ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান অফ কমার্সের ৯৩ তম বার্ষিক সভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী পুনরায় নয়া কৃষক বিলের সুফল সম্পর্কে নানা লাভের কথা উথাপন করলেন। তার বক্তৃতায় স্পষ্ট হয়ে উঠলো যা, নয়া বিল কৃষকদের পরবর্তী জীবনে সাহায্য করবে এবং এই বিল অনন্য সহযোগী মাধ্যম। যার ফলে কৃষির সাথে সম্পর্কযুক্ত বানিজ্য ক্ষেত্রগুলোর দূরত্ব দূর হবে এবং অদৃশ্য দেওয়াল মুছে যাবে। নতুন প্রযুক্তি ও বাজার দেশের কৃষকদের কাছে উন্মোচন করবে এই নয়াবিল।
তিনি বললেন "ভারতীয় বানিজ্য ক্ষেত্রগুলোতে দেওয়ালের কোনো স্থান নেই। প্রয়োজন সেতুর যা একে অপরের মধ্যে মেলবন্ধন তৈরি করবে"। কৃষি পরিকাঠামো, ফসল উৎপাদন, সঞ্চয়, বানিজ্যিকরণ, এবং প্রক্রিয়াকরণ ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্র সম্পর্কে মত পোষণ করলেও আন্দোলনের ১৭ তম দিনেও কৃষকেরা বিক্ষোভে অনড়। আইন প্রত্যাহারের দাবিতে দিল্লি হরিয়ানার সমস্ত কৃষকরা দিল্লি অবরুদ্ধের নতুন কর্মসূচি নিয়েছেন এই শনিবার। "পক্ষপাতিত্বের হেয়ালি যত বাড়বে আন্দোলনের তীব্রতাও তত মাত্রায় বাড়বে” – অনেকাংশে মতামত। এহেন অবস্থায় এই কর্মসূচি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টায় পরান্মুখ প্রশাসন।