চলতি সপ্তাহের শুরুতেই সফলভাবে নতুন AIP প্রযুক্তির অন্তিম পরীক্ষা সম্পূর্ণ করতে চলেছে DRDO। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পরিকল্পনাগুলির মূলে ইন্দো-প্যাসিফিকে শক্তি প্রদর্শন ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার প্রয়াস। এই প্রসঙ্গে ওয়েস্টার্ন ন্যাভাল কমান্ডের প্রধান (অবসরপ্রাপ্ত) ভাইস অ্যাডমিরাল মদনজীত্ সিং সংবাদমাধ্যমকে বলেন, 'চিনা আগ্রাসন রুখতে হলে মোদী সরকারকে আবশ্যিকভাবে নেভির ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে।'
তবে কী এই DRDO? জানা যাচ্ছে , এটি এমন একটি প্রযুক্তি, যার মাধ্যমে একটানা বহুক্ষণ জলস্তরের নিচে থাকতে পারবে সাবমেরিন। কাজেই, নয়া প্রযুক্তির প্রয়োগে ইন্দো-প্যাসিফিকে আরও শক্তি বৃদ্ধি পাবে ভারতের।
নেভির কনফারেন্স সূত্রে খবর, চলতি বছরেই সাগরে পাড়ি দিতে পারে বিশাল এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ার আইএনএস বিক্রান্ত। তারপরেই পাখির চোখ পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিনের দিকে। কাজেই, আপাতত ভারতীয় নেভির সাবমেরিনগুলিতে তা প্রয়োগের উদ্যোগও তুঙ্গে।
উল্লেখ্য, ইন্দো-প্যাসিফিকে বন্ধুত্ব বৃদ্ধিতে জোর, জাতীয় নিরাপত্তা প্ল্যানে ভারতের সঙ্গ লক্ষ্য জো বাইডেনের। ইন্দো-প্যাসিফিকে শান্তি বজায় রাখতেই বিশেষত বন্ধুত্বে জোড়। হোয়াইট হাউজের 'ইন্টেরিম ন্যাশানাল সিকিউরিটি স্ট্র্যাটেজিক গাইডেন্স' শীর্ষক নথিতে বলা হয়েছে ইন্দো-প্যাসিফিক ও ইউরোপে শান্তি বজায় রাখাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।