২১ জুলাইয়ের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে ধর্মতলায় অভিষেক-পার্থ-ফিরহাদ
ব্যবস্থাপনা ঘুরে দেখতে সভাস্থলে আসেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি
করোনার দাপটে গত দু’বছর যাবৎ ধর্মতলায় পালিত হয়নি ২১ জুলাই। এ বছর তাই বাড়তি উন্মাদনা। হাতে মাত্র আর ২৪ ঘণ্টা। তার আগে শহিদ দিবসের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন প্রথমে ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে আসেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে ভিন জেলা থেকে আসা দলীয় নেতা-কর্মীদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন তিনি।
ব্যবস্থাপনা ঘুরে দেখতে আসেন দলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি, মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়, কলকাতার মেয়র ও মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমও।
ইতিমধ্যেই কলকাতা পুলিশের তরফে জানা গিয়েছে, ২১ জুলাই আর্মহার্স্ট স্ট্রিট, বিধান সরণি (কে সি সেন স্ট্রিট থেকে বিবেকানন্দ রোড), বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিট, বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট, নিউ সিআইটি রোড, কলেজ স্ট্রিট, ব্রেবোর্ন রোড, স্ট্র্যান্ড রোড (হেয়ার স্ট্রিট থেকে রাজা উডমান্ট স্ট্রিট), রবীন্দ্র সরণি (বি কে পাল এভিনিউ থেকে লালবাজার স্ট্রিট) ভোর ৪টে থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত টানা ১৭ ঘণ্টা যান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ থাকবে। এমনকি বৃহস্পতিবার ভোর ৩টে থেকে কলকাতায় পণ্যবাহী যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।
সমাবেশের পাঁচটি জায়গায় বহুতলের ছাদ থেকে চলবে নজরদারি। সেই দায়িত্বেও থাকবেন ডিসি, এসি, এএসআই, ৬৫ জন সসস্ত্র বাহিনী পুলিশ। সূত্রের খবর, কলকাতার বেশ কিছু বেসরকারি স্কুল ওই দিন বন্ধ থাকবে।