শংসাপত্র চাওয়ায় পড়ুয়াকে মারধর করার অভিযোগ উঠল বিজেপি বিধায়কের বিরুদ্ধে
ঘটনাটির দায় অস্বীকার করেছেন বিধায়ক
শংসাপত্র চাওয়ার জন্য এক কলেজ পড়ুয়াকে মারধর করার অভিযোগ উঠল মালদার এক বিজেপি (BJP) বিধায়কের (MLA) বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত চিন্ময় দেববর্মণ মালদা (Malda) জেলার গাজলের বিজেপি বিধায়ক। ইতিমধ্যেই বিধায়কের বিরুদ্ধে গাজল থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন ওই পড়ুয়া। তবে সম্পূর্ণ ঘটনাটি অস্বীকার করেছেন চিন্ময় দেববর্মণ।
সূত্রের খবর, নিগৃহীত তরুনের নাম রথীন টিকাদার। তিনি গাজল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষে পাঠরত। শনিবার বৃত্তির প্রয়োজনীয় শংসাপত্র আনার জন্য তিনি বিধায়কের বাড়ি যান। রথীনের অভিযোগ, সেখানে তাঁকে দীর্ঘক্ষণ বসিয়ে রাখা হয়। এমনকি অন্যান্য কাগজপত্রে সই করা সত্ত্বেও তাঁর শংসাপত্র দিতে অস্বীকার করেন বিধায়ক। এমনকি তাঁকে গালিগালাজও করা হয়। এহেন অবস্থায় বার বার শংসাপত্র চাইলে তাঁকে মারধর করেন বিধায়ক চিন্ময় দেববর্মণ, এমনই অভিযোগ তুলেছেন ওই ছাত্র। এরপরই গাজল থানায় গিয়ে বিধায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন রথীন।
যদিও ঘটনাটিকে মিথ্যা বলেই দাবী করেছেন অভিযুক্ত বিজেপি বিধায়ক। উল্টে ঘটনার পিছনে ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত দিয়ে তিনি বলেছেন, “এই অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমরা সাধারণ মানুষকে দিনরাত পরিষেবা দেওয়ার চেষ্টা করি। এটাই হয়ত আমার দোষ”। তবে এবিষয়ে মুখ খোলেনি তৃণমূল।