৬০ ম্যাচের প্রতিযোগিতা। ৮ টা দল। ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ১০ নভেম্বর— ৫৩ দিন। একটা চ্যাম্পিয়ন। এইটুকুই? আইপিএলের মধ্যে চলে প্রতিটা খেলোয়াড়ের নিজের নিজের বিভাগে সেরা হওয়ার লড়াই। সেই ছোটো ছোটো প্রতিযোগিতাগুলোর তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করছে পরিদর্শক। এক ঝলকে:
ব্যাটিং বিভাগে:
- অরেঞ্জ ক্যাপ (সর্বোচ্চ রান)— কে এল রাহুল। ( কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব; ৬৭০)
- একটি ইনিংসে সর্বোচ্চ স্কোর— কে এল রাহুল। ( ১৩২*; আরসিবির বিরুদ্ধে)
- সবথেকে বেশি শতরান— শিখর ধাওয়ান। ( দিল্লি ক্যাপিটালস; ২ টি)
- সবথেকে বেশি অর্ধ শতরান— কে এল রাহুল, দেবদূত পাডিক্কল এবং এ বি ডিভিলিয়ার্স। ( ৫ টি করে।)
- সবথেকে বেশি চার মেরেছেন— শিখর ধাওয়ান। (৬৭ টি)
- সবথেকে বেশি ছয় মেরেছেন— ঈশান কিষান। (মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স; ৩০ টি)
- সবথেকে বেশি স্ট্রাইক রেট- কায়রন পোলার্ড। (মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স; ১৯১.৪৩)
বোলিং বিভাগে:
- পার্পেল ক্যাপ (সর্বোচ্চ উইকেট) — কাগিশো রাবাডা। ( দিল্লি ক্যাপিটালস; ৩০টি)
- বেস্ট বোলিং ফিগার— বরুণ চক্রবর্তী। ( কলকাতা নাইট রাইডার্স; ৪-০-২০-৫; দিল্লির বিরুদ্ধে)
- বেস্ট ইকোনমি— রাসিদ খান। ( সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ; ৫.৩৮)
- একমাত্র ৫ উইকেট নেওয়া বোলার— বরুণ চক্রবর্তী।
অ্যাওয়ার্ড:
সিরিজের সেরা: জোফ্রা আর্চার। (রাজস্থান রয়্যালস) ইমার্জিং প্লেয়ার: দেবদূত পাডিক্কল। (আরসিবি) গেম চেঞ্জার অফ দ্যা সিজন: কে এল রাহুল। ফেয়ার প্লে অ্যাওয়ার্ড: মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। পাওয়ারপ্লেয়ার অফ দ্যা সিজন: ট্রেন্ট বোল্ট। (মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স) সুপার স্ট্রাইকার: কায়রন পোলার্ড।