রবিবার নদীয়ার গায়েশপুরের তৃণমূল সভানেত্রী হাজির হন তাঁদেরই একটি দলীয় কর্মীসভায় এবং তাঁর গাড়ি ঘিরে অশান্তি সৃষ্টিকারী দুই গোষ্ঠীকে শান্ত করে ভিতরে নিয়ে যান এবং তৃণমূল সূত্রে দাবি সেখানেই ঢুকে পড়েন মিডিয়ার কয়েকজন প্রতিনিধি। এরপরই আয়োজকদের উদ্দেশ্য সংবাদমাধ্যমকে কটাক্ষ করে প্রশ্ন করেন "কে এই দু'পয়সার প্রেসকে ভেতরে ডাকে?" কর্মবৈঠকে সবাই টিভিতে মুখ দেখাতে ব্যাস্ত, এই অভিযোগেও ক্ষোভ উগরে দেন তিঁনি এবং প্রেসকে সরানোর নির্দেশও দেন।
সাংসদের এহেন আচরণে প্রেস ক্লাবের তরফ থেকে ধিক্কার জানানো হয়েছে। এই নিন্দনীয় মন্তব্যের জন্য তীব্র প্রতিবাদ হেনেছেন তাঁরা। সোশ্যাল মিডিয়া যখন সরব তখন ক্ষমা চাইলেও তিঁনি যে 'সঠিক'ই বলেছেন তাও উল্লেখ করেন এবং তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ প্রোফাইলেও সেটি স্পষ্ট। তাঁর দলীয় সমস্যা মেটানোর সময় প্রেসের লোকের প্রবেশাধিকার ছিলনা এবং উপরন্তু তারা মোবাইলে কথা রেকর্ড করতে থাকেন বলেও অভিযোগ মহুয়ার।