আদালতের নির্দেশে ৪৮ ঘণ্টা অন্তর অন্তর অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mandal) শারীরিক পরীক্ষা করার কথা। তাই নিয়ম মেনেই আজ ফের আলিপুর কম্যান্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে অনুব্রত মণ্ডলকে। তবে সাংবাদিকদের সামনে কোনও কথা বলতেই চাইলেন না কেষ্ট।
এদিকে সিবিআইয়ের রিপোর্ট বলছে, অনুব্রত মণ্ডলের নথিপত্র ঘেঁটে দেখা গিয়েছে যে তিনি একাধিক রাইস মিল থেকে স্টোন ক্র্যাশার, একাধিক হোটেল, ফার্ম হাউস, একাধিক বাড়ি এবং জমি, অসংখ্য গাড়ির মালিক। এর কোনওটা অনুব্রতর নামে, আবার কোনওটা স্ত্রী থেকে কন্যা এবং অন্যান্য আত্মীয়দের নামে।
একজন সাধারণ আয়কারী রাজনৈতিক নেতা এত অর্থ কীভাবে পেলেন তাতে প্রশ্ন তুলেছে সিবিআই।অনুব্রতকাণ্ডে এখনও পর্যন্ত ১৮টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হিসাব পাওয়া গিয়েছে। একই সঙ্গে বীরভূমের ১০টি চালকলের দিকে নজর রয়েছে সিবিআইয়ের। এই চালকল সম্পর্কে আজ অনুব্রত মণ্ডলকে প্রশ্ন করা হলে, তিনি সাফ জানিয়ে দেন "আমি একটা কথাও বলব না।" হাসপাতালে ঢোকার সময়েও তিনি কিছু বলতে চাননি, হাসপাতাল থেকে বেরোনোর সময়েও একই ছবি।