মঙ্গলবারের সকালে জোড়া খুনের অভিযোগ উঠল খাস কলকাতায় (Kolkata)। দুটি ঘটনায় এখনও পর্যন্ত প্রকৃত কারণ জানা সম্ভব হয়নি। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। এটা খুন নাকি নিছকই আত্মহত্যা, গোটা বিষয়টি নিয়ে ধন্ধে আছে পুলিশ।
দক্ষিণ কলকাতার বাঁশদ্রোণীর (Bansdroni) ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বাড়ির সামনে পড়ে রয়েছে ব্যক্তির নিথর দেহ। হাতে রয়েছে ধারাল ছুরি। মৃতের নাম মুকেশ সাউ। তিনি বাঁশদ্রোণীর সোনালী পার্কের বাসিন্দা। সূত্র মারফত খবর, বাড়ির সামনে দেহ পড়ে থাকতে দেখেন তাঁর ভাই। রক্তাক্ত অবস্থায় বাড়ির পাশে দেহ পড়ে রয়েছে। তিনি এমন মর্মান্তিক দৃশ্য দেখে তৎক্ষনাৎ পুলিশকে খবর দেন। ঘটনাস্থলে আসে কলকাতা পুলিশের একদল বাহিনী। আসতে পারে কলকাতা পুলিশের হোমিসাইড শাখা। গোটা ঘটনাটি খুন নাকি আত্মহত্যা তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
![healthy food diet](https://pori-prod.cdn.19xu.nl/photo-thumbnails/2021/05/23/photo-uploads/brooke-lark-jUPOXXRNdcA-unsplash.jpg)
![Rains বৃষ্টি](https://pori-prod.cdn.19xu.nl/photo-thumbnails/2022/08/20/flood-965092_1280.jpg)
অন্যদিকে আর একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে টালিগঞ্জ এলাকায়। এক হোটেলের ফুটপাথ থেকে উদ্ধার হল একটি দেহ। সূত্র মারফত খবর, তিনি হোটেল থেকে ঝাঁপ দিয়েছেন। তবে এই ঘটনায়ও ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। এখানেও আত্মহত্যার কথা বলা হয়েছে। যদিও খুন নাকি আত্মহত্যা গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। মৃতের নাম সুমন্ত ঘোষ। তিনি দুর্গাপুরের বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। হোটেল কর্মী এবং বাড়ির লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।