সংগীত জগতে শ্রেয়া ঘোষালের অবদান কতখানি, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। নির্দিষ্ট কোনো বয়সের জন্য নয়। বরং আট থেকে আশি, সকলেই মেতে ওঠে তাঁর গানে। তবে স্রেফ গায়িকা হিসেবে নন, তাঁর ব্যবহার এবং 'লুক'-ও নজর কাড়ে অনুগামীদের কাছে।
জানেন কী, কীভাবে নিজেকে ফিট রাখেন গায়িকা শ্রেয়া ঘোষাল? রোজকার মেনুতে থাকে কী? দেব্যায়ন শ্রেয়ার কোল আলো করে আসার বহু আগে একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, প্রতি বেলায় সেভাবে পেট পুরে না খেলেও, পেট খালি থাকে না তাঁর।
কখনোই চা বা কফি খান না শ্রেয়া ঘোষাল। তার বদলে খান ফলের রস। সকালে সাড়ে ন'টার মধ্যেই জলখাবার খেয়ে নেন তিনি। জলখাবারে থাকে দুধ-কর্ণফ্লেক্স বা বাটার টোস্ট। তবে কখনও জলখাবারের জন্য গায়িকা যদি দেরি হয়ে যান, তাহলে দুটি রুটি এবং এক রকমের সব্জি দিয়েই জলখাবার খান শ্রেয়া।
বাঙালি হওয়ার দরুন দুপুরে মাছ থাকেই শ্রেয়ার পাতে। দুপুরে তিন থেকে চারটে রুটির সঙ্গে তরকারি, মাছ এবং স্যালাড খান গায়িকা। তবে রুটির বদলে প্রায়শ'ই ডাল-ভাত, মাছ খান তিনি।
তবে জলখাবারের পর এবং মধ্যাহ্ন ভোজের আগে খিদে পেলে, মরশুমের ফলেই পেট ভরান গায়িকা। রাতে একেবারেই হাল্কা খাবারে ভরসা রাখেন তিনি।
সেভাবে চিকেন বা মাটন খান না গায়িকা। এছাড়া কলকাতা এলে রসগোল্লা, নলেন গুড়ের আইসক্রিম শ্রেয়ার পছন্দের খাবার। এছাড়াও মায়ের বানানো লুচি আর আলোর তরকারিও শ্রেয়া ঘোষালের অন্যতম পছন্দের খাবার।