৭ জুলাই, ২০২৫
বিনোদন

Hridpindo : অতীত না বর্তমান, 'হৃদপিন্ডের টান'এ জয়ী হবে কে?

মুক্তি পেয়েছে 'হৃদপিন্ড', কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি হলেন দর্শকরা

'সকল হৃদয় দিয়ে ভালোবেসেছি যারে, সে কি ফিরাতে পারে..'! স্বয়ং গুরুদেব ভালোবাসার প্রসঙ্গে বারবার হৃদয়কে উপস্থাপন করেছেন। রবীন্দ্রনাথ থেকে এ যুগের শিল্পীরা, সকলেই তাঁদের শিল্প, হৃদয়ের আঙ্গিনায় বিছিয়ে দেয়। কিন্তু এই হৃদয়, এর কি আদৌ কোনো বাস্তব অস্তিত্ব আছে? কেউ কি বলতে পারবেন? যদি নাই থেকে থাকে, তাহলে ভালোবাসাটা হয় কি দিয়ে? কে চালনা করে আমাদের মনের এই উথালপাথালকে? এই প্রশ্নই তুলে ধরেছেন পরিচালক শিলাদিত্য মৌলিক (Shieladitya Moulik) তাঁর 'হৃদপিণ্ড' (Hridpindo) ছবিতে।

ছবিটি আবর্তিত হয়েছে, বিজ্ঞান শিক্ষিকা আর্যা অর্থাৎ অর্পিতা চ্যাটার্জী (Arpita Chatterjee), সোমক অর্থাৎ সাহেব চট্টোপাধ্যায় (Saheb Chattopadhyay), এবং ঋক অর্থাৎ প্রান্তিক ব্যানার্জীকে (Prantik Banerjee) কেন্দ্র করে। আর্যা এবং সোমক স্বামী-স্ত্রী। সুখী পরিবার। কিন্তু এই সুখে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়, আর্যার জীবনে ঘটা হঠাৎ দুর্যোগ! গাড়ি দুর্ঘটনায় তিনি স্মৃতিভ্রষ্ট হন। এখানেই শুরু হয়, ছবির কাহিনী। স্মৃতিভ্রষ্ট আর্যা ফিরে যায়, তাঁর শৈশবের স্মৃতির কিনারায়! যেখানে তাঁর পরিবারের সঙ্গে, তাঁর কৈশোর বয়সের প্রেমিক, ঋকের উপস্থিতি। আর সোমক, তিনি স্মৃতিহীন আর্যার 'শামুক কাকু'! আর্যা মনস্তাত্বিক ভাবে এখন কিশোরী! পাহাড়ে বেড়াতে গিয়ে, তাঁর জীবনে ফিরে আসে, বয়ঃসন্ধির খেলনা বাটি সংসারের দোসর, ঋক। স্বভাবতই আর্যা তাঁর অতীতকে বর্তমান হিসেবে বাঁচলেও, ঋক তাঁর কৈশোর প্রেমকে এই পর্যায়ে ফিরে পেয়ে, আবেগতাড়িত হয়ে পড়ে। শুরু হয় তিনটি মানুষের মনস্তাত্বিক সংকট! আর্যার সুস্থতার জন্য, সোমকও মেনে নেয় সবকিছু!

তিনটি মানুষের, তিনটি মনস্তত্ত্বের টানাপোড়েনে প্রশ্ন আসে, ভালোবাসা কি দিয়ে হয়? মস্তিষ্ক, হৃদপিন্ড, নাকি হৃদয়? তাত্ত্বিকরা বলে থাকেন, ভালোবাসা হরমোনের খেলা। কিন্তু মস্তিষ্কে যদি বিভ্রাট সৃষ্টি হয়, মস্তিষ্ক যদি সক্রিয়তা হারায়, তবে কি শুধু হৃদপিন্ড দিয়ে ভালোবাসা যাবে? 'হৃদপিন্ডের টান' কি সঠিক মানুষ খুঁজে দেবে? নাকি হৃদপিন্ড শুধুই একটি অনুভূতি-আবেগহীন মাংসপিন্ড মাত্র, যার কাজ কেবল রক্ত সঞ্চালন করা! এই সকল প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কেই আপনারা অবতীর্ণ হতে পারবেন প্রেক্ষাগৃহে ছবিটি দেখতে গেলে।

কোভিডকালীন পরিস্থিতির জন্য প্রায় বছর খানেক পর মুক্তি পেলো এই ছবি! ছবির গান ছবি মুক্তির অনেক আগেই জনপ্রিয় হয়েছিল। মেখলা দাশগুপ্তের কণ্ঠে (Mekhla Dashgupta) 'মন কেমনের জন্মদিন' (Mon Kyamoner Jonmodin) গানটি মন ভালো করেনি, এমন মানুষ বোধ হয় কম! গানটি শোনামাত্রই ছবিটি নিয়ে উচ্ছাসা তৈরি হয়েছিল সংস্কৃতি-মহলে। ছবিটির সঙ্গীত নির্মাণের দায়িত্বে আছেন রনজয় ভট্টাচার্য (Ranajoy Bhattacharjee)।

আরও খবর

বিজ্ঞাপন দিন

[email protected]

৩০ জুন

কবে শুভমুক্তি? কী জানালেন পরিচালক রূপন মল্লিক?

Rupan Ankita
৭ জুন

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশেষ অতিথি তথা টলিপাড়ার জনপ্রিয় মুখ অনিন্দ্য সেনগুপ্ত এবং কন্ঠশিল্পী প্রীতম দাস

Mudra 1
১৬ মে

অপ্রীতিকর মন্তব্যের জেরে রোষের মুখে পড়তে হয় সোনু নিগমকে

Sonu Nigam
২০ এপ্রিল

প্রশ্ন "ইয়ালিনি কোথায়?" রাজ-শুভশ্রীর বদলে চিন্তার ভাঁজ উঠেছে নেটপাড়ায়

Raj Subhashree LA film
৫ এপ্রিল

মাতৃমূর্তির সামনেই হাতজোড় করে বসে আরাধনায় ব্যস্ত অভিনেত্রী

Subhashree Annapurna
২৯ মার্চ

গমীরা নৃত্যশিল্পীর ভূমিকায় অভিনয় করছেন প্রিয়াঙ্কা সরকার

bhamini-poster
২৩ মার্চ

"সবচেয়ে বেশি আনন্দ পেয়েছে আমার ছোট্ট কৃষভি ঋতুদির কোলে উঠে"

Rituparna Sreemoyee kanchan
২৭ ফেব্রুয়ারি

প্রতি মাসে ২৪ লক্ষ টাকা করে ভাড়া গুনতে হবে অভিনেতাকে

Shahrukh gauri
২৮ জানুয়ারি

মাত্র ১৬ বছর বয়স থেকে সল্টলেকের ‘আইডিয়াল স্কুল ফর দ্য ডেফ’ এই স্কুলের সঙ্গে যুক্ত ঋতাভরী

Ritabhari republic
২৮ জানুয়ারি

পিকনিক স্পট থেকে নানান ছবি ভাগ করে নিয়েছেন পার্ণো

Parno Mitra picnic
২৭ জানুয়ারি

পাঁচ বছরের অক্লান্ত পরিশ্রম শেষে বড়পর্দায় 'বিনোদিনী'

Rukmini Maitra binodini
২৫ জানুয়ারি

'৪৮তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা'র থিম কান্ট্রি 'জার্মানি'

Kolkata metro
২৩ জানুয়ারি

'বয়েই গেলো' ধারাবাহিক দিয়ে যাত্রা শুরু করেন সৌরভ দাস

Saurav Darsana wedding
৫ জানুয়ারি

বর্তমানে সোশ্যাল ভরেছে তাহসান এবং রোজার গায়ে হলুদ এবং বিয়ের ছবিতে

Tahsan Roja