দলের জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে গত কালীঘাটের কার্যালয়ে ছিল বিশেষ বৈঠক। উপস্থিত ছিলেন অভিষেক বন্দোপাধ্যায়, সায়নী ঘোষ ও সুব্রত বক্সী ছাড়াও অনেকেই। সকলের সঙ্গে কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গতকালের বৈঠকেই মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চান সায়নী। বলেন, "আমি সংগঠন শক্তিশালী করতে পারিনি।"
আজ, শনিবার তৃণমূল ভবনে বৈঠক করতে ঢুকে ফের নিজের ব্যর্থতার কথা স্বীকার করলেন তিনি। সংবাদপ্রতিদিনের কাছে সায়নী বলেন, "দল এখন এমন একটা সময়ের মধ্যে দিয়ে চলেছে, যেখানে আত্মসমীক্ষা প্রয়োজন। আমি দায়িত্ব পেয়ে কী কী করেছি, কী কী করতে পারিনি, সেই আত্মসমীক্ষাটা আমি নিজেকে দিয়েই শুরু করলাম। আর নিজের খামতি বুঝতে পারলে ক্ষমা চাওয়ার মধ্যে অসুবিধা তো কিছু নেই।"
প্রসঙ্গত, বিনোদন জগতে সায়নীর নাম পোক্ত। নিজের দক্ষ অভিনয়, সর্বদাই আকর্ষিত করেছে দর্শকদের। অভিনয় থেকে পুরোপুরি বিরতি না নিলেও, বর্তমানে পছন্দ মতোন চরিত্র ছাড়া অভিনয় করতে ইচ্ছুক নন তিনি। এই মুহুর্তে যুব তৃণমূল সভাপতির পদে সায়নী ঘোষ। দায়িত্বও বিরাট। কাজেই, প্রবল ব্যস্ততা তাঁর।