কোচবিহার জেলার হলদিবাড়ি দাড়িপন্থী আপার প্রাইমারি স্কুলের গ্রুপ-ডি'র কর্মী ছিলেন দিলীপ বিশ্বাস। ২০১৯ সালে তিনি গ্রুপ-ডি (Group-D) পদে চাকরি পেয়েছিলেন, এই বছরে হাইকোর্টের নির্দেশে চাকরি বাতিল হয় দিলীপের। চাকরি হারালেও বেসরকারি সংস্থায় কাজ করতেন তিনি। তবে আচমকাই মৃত্যু হয় তাঁর। আত্মহত্যা, নাকি খুন- তা এখনও ধোঁয়াশা।
তবে এদিন আলিপুর বার অ্যাসোসিয়েশনের ঋষি অরবিন্দের আবক্ষ মূর্তি উন্মোচনে গিয়ে মানবিকভাবে চাকরিহারা ও তাঁদের পরিবারের পাশে থাকার বার্তা দেন। মৃতের পরিবারের কান্না দেখে শোকাহত মুখ্যমন্ত্রী জানান, "ছবিটা দেখে সকাল থেকে আমার মন খারাপ। ওদের পরিবারটাও তো আমাদের পরিবার। যারা অন্যায় করেছে তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিন। তাদের জন্য আমার কোনও দয়া নেই। কিন্তু ছেলেমেয়েগুলো যাতে বঞ্চনার শিকার না হয়।"
মুখ্যমন্ত্রীর আরও বক্তব্য, "এটা রাজনীতি নয়। কথায় কথায় লোকের চাকরি খাবেন না। তাঁদের চাকরিটা আইন অনুযায়ী ফিরিয়ে দিন। আইন অনুযায়ী তারা ভুল করে থাকলে তাঁদের সুযোগ দেওয়া হোক। দরকার হলে তাঁরা আবার পরীক্ষা দিক।"