৭৯ দিনের মাথায় মাধ্যমিকের রেজাল্ট। মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১১ লক্ষ ২৬ হাজার ৮৬৩ জন। তার মধ্যে ছাত্রের সংখ্যা ৫ লক্ষ ৫৯ জন। আর ছাত্রীর সংখ্যা ছিল ৬ লক্ষ ২৬ হাজার ৮০৪ জন। গত ২ বছর করোনার জন্য পরীক্ষা হয়নি। মোট পাশের হার ৮৬.০৬ শতাংশ।পরীক্ষা দিয়েছেন মোট ১০.৯৮ লক্ষ পড়ুয়া।
প্রথম হয়েছেন দু'জন। বাঁকুড়ার রামহরিপুর রামকৃষ্ণ মিশন হাই স্কুলের অর্ণব ঘোড়াই। আর বর্ধমান সিএমএস স্কুলের রৌনক মণ্ডল। দু'জনের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৩। ৯৯ শতাংশ নম্বর নিয়ে যুগ্ম প্রথম হয়েছেন দু'জন। দ্বিতীয় হয়েছেন দু'জন। মালদহের কৌশিকী সরকার এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের রৌনক মণ্ডল। তৃতীয় স্থানেও দু'জন। পশ্চিম বর্ধমানের অনন্যা দাশগুপ্ত এবং পূর্ব মেদিনীপুরের দেবশিখা প্রধান।
একের নজরে প্রথম দশে স্থানাধিকারীদের তালিকা :
● প্রথম : ২ জন, প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৩, ৯৯ শতাংশ
● দ্বিতীয় : ২ জন, প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২, ৯৮.৮৫ শতাংশ
● তৃতীয় : ২ জন, প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১, ৯৮.৭১ শতাংশ
● চতুর্থ : ৪ জন, প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০, ৯৮.৫৭ শতাংশ
● পঞ্চম : ১১ জন, প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯, ৯৮.৪২ শতাংশ
● ষষ্ঠ : ৬ জন, প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮, ৯৮.২৮ শতাংশ
● সপ্তম : ১০ জন, প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭, ৯৮.১৪ শতাংশ
● অষ্টম : ২২ জন, প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬, ৯৮ শতাংশ
● নবম : ১৫ জন, প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৫, ৯৭.৮৫ শতাংশ
● দশম : ৪০ জন, প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪, ৯৭.৭১ শতাংশ
অনলাইনেই মাধ্যমিক পরীক্ষার স্ক্রুটিনির আবেদন জানানো যাবে পর্ষদের কাছে। এদিন মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ করার সময় এমনটাই জানালেন পর্ষদ সভাপতি কল্যাণময় বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানিয়েছেন, এবার স্কুলগুলি অনলাইনেই পর্ষদের কাছে স্ক্রুটিনির আবেদন জানাতে পারবে। কোনও পরীক্ষার্থী নিজের নম্বরে খুশি না হলে স্কুলের মাধ্যমে স্ক্রুটিনির জন্য আবেদন জানাতে পারবেন। আজ থেকে ১৫ দিন অর্থাৎ ১৭ জুন পর্যন্ত রেজাল্টের স্ক্রুটিনির জন্য আবেদন জানানো যাবে।
প্রতিবারের মতোই এবারও মাধ্যমিকের ফলাফলে জেলার জয়জয়কার। শুক্রবার থেকেই নির্ধারিত ক্যাম্প থেকেই পাওয়া যাবে মার্কসিট ও শংসাপত্র। শুক্রবার থেকেই নিজেদের স্কুল থেকেই পরীক্ষার্থীরা তাঁদের মার্কসিট ও সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন।