শুধু ধর্ষণ না, গণধর্ষণ করা হয়েছিল কলকাতার জোড়া বাগানের নাবালিকাকে। এরকমটাই উঠে এলো এবারে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী। এই রিপোর্টে পরিষ্কার লেখা ছিল, "মৃতার যোনিতে পেনিট্রেশনের চিহ্ন আছে। পাশাপাশি ওই মৃতার পাকস্থলীতে বিরিয়ানি এবং চিপসের অংশ পাওয়া গেছে। আর এই রিপোর্টের ওপরে ভিত্তি করে পুলিশ এবার ধর্ষণ থেকে পাল্টে গণধর্ষণের মামলা দায়ের করতে চলেছে।
লালবাজার সূত্রে খবর, পুলিশ এবারে এই ঘটনায় ৩৪ নম্বর ধারা জারি করতে চলেছে। পুলিশের প্রথম থেকেই সন্দেহ ছিল এই ঘটনার পিছনে আছে কেয়ার্টেকার রামকুমার এবং মার্বেল মিস্ত্রি রণবীর ওরফে রঘুবির। তারা দুজনে মদ্যপ অবস্থায় এই ঘৃণ্য অপরাধ করেন। তারপর ঐ বালিকাকে শ্বাসরোধ করে খুন করে ওরা দুজন। এছাড়াও তারা ওই বালিকার গলায় ছুরির কোপ বসিয়ে তার মৃত্যু সুনিশ্চিত করে। যখন পরেরদিন সকালে যখন বালিকার দেহ উদ্ধার করে পুলিশ তখন থেকেই এই ঘৃণ্য অপরাধের জন্য মামলা দায়ের করে পুলিশ।