বাংলার বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে ঘটনার ঘনঘটা। বাইরের রাজ্য থেকে এরাজ্যে প্রার্থী দাঁড় করানোর লক্ষ্যে আগেই সে ঘোষণা করেছে বিহারের নীতিশের জেডি(ইউ), মহারাষ্ট্রের উদ্ধবের শিবসেনা ও হায়দ্রাবাদের ওয়েইসির মিম। এবার ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন শুধু প্রার্থী দেবেন বলেই ক্ষান্ত থাকেননি, বরং আদিবাসী অধ্যুষিত ঝাড়গ্রামে এসে নির্বাচনী প্রচারকাজও সেরে গেছেন। আর সেই নিয়েই ক্ষোভ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোরেনের দল যদি বাংলার নির্বাচনে প্রার্থী দিতে পারে, তবে ঝাড়খন্ডের নির্বাচনেও প্রার্থী দেবে তৃণমূল, এমনি বার্তা বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর।
![healthy food diet](https://pori-prod.cdn.19xu.nl/photo-thumbnails/2021/05/23/photo-uploads/brooke-lark-jUPOXXRNdcA-unsplash.jpg)
![Rains বৃষ্টি](https://pori-prod.cdn.19xu.nl/photo-thumbnails/2022/08/20/flood-965092_1280.jpg)
![prabir ghoshal suvendu adhikari rajib banerjee প্রবীর ঘোষাল, শুভেন্দু অধিকারী ও রাজীব ব্যানার্জী।](https://pori-prod.cdn.19xu.nl/photo-thumbnails/2021/01/29/prabir_suvendu_rajib.jpg)
ঝাড়গ্রামের জামদা সার্কাস ময়দানের সভা থেকে এদিন হেমন্ত সোরেন বলেন, ঝাড়খন্ড ও ছত্তিশগড় দুটি পৃথক রাজ্য বানিয়ে আদিবাসীদের ঠকিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। পশ্চিমবঙ্গের পাঁচ শতাংশ মানুষ আদিবাসী, আর এই আসনগুলোতে প্রার্থী দেবে তার দল। গত বিধানসভা নির্বাচনে ২২ টি আসনে দিলেও এবার ২৫-৩০টি আসনে লড়তে চান হেমন্ত। নির্বাচনী প্রচারে আবারো বাংলায় আসবেন, তাও উল্লেখ করেন। আর এই ঘটনায় তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল ভবনের দলীয় অনুষ্ঠানে তিনি বলেন তিনিই প্রথম ব্যক্তি হিসেবে হেমন্ত সোরেনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন এবং সমর্থন জানান, এখন তার দলের সাথে লড়তে বাংলায় আসাটা সোরেনের 'অন্যায়'। আরও বলেন ঝাড়খন্ডেও অনেক বাঙালি থাকেন, তাহলে এবার তৃণমূলও প্রার্থী দেবে ঝাড়খন্ডের বিধানসভা নির্বাচনে।