৩ অক্টোবর চিঠি দিয়ে গোর্খাল্যান্ড বিষয়ে আলোচনার জন্য দিল্লিতে ডাক দিয়েছিল কেন্দ্র। ৭ তারিখের বৈঠকের চিঠি পৌঁছে গিয়েছিল রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিব, জিটিএ-র প্রধান সচিব, দার্জিলিংয়ের জেলা শাসক এবং গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার সভাপতির কাছে।
কিন্তু সেই চিঠি প্রকাশ্যে আসতেই বিজেপির বিরুদ্ধে রাজ্য ভাগের চক্রান্তের অভিযোগ করে তৃণমূল। কিছুদিন আগেই সাংসদ রাজু বিস্তা সংসদে গোর্খাল্যান্ডের দাবি তুলেছিলেন। টেবিল চাপড়ে সায় দিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষও। সেই ভিডিও সামনে আসার পর থেকেই তৃণমূল বলে আসছে যে বিজেপি রাজ্য ভাঙ্গার চক্রান্ত করছে। ৩ তারিখের কেন্দ্র থেকে পাঠানো চিঠি সেই অভিযোগের তীব্রতা বাড়ায়।
আর এর মাঝেই ৫ তারিখ আরেক চিঠি এলো রাজ্যে। তাতে বিষয় হিসাবে গোর্খাল্যান্ড নয় আছে গোর্খাল্যান্ড টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (জিটিএ)। বৈঠকের স্থান কাল পাত্র একই আছে। এবং ডাকাও হয়েছে একই লোকেদের।