করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে পঞ্চায়েত স্তরে ডিজিটাল মাধ্যমে দারুণভাবে কাজ করেছে রাজ্য সরকার। একজনের কাছে সমস্ত কাজ পৌঁছে দেওয়ার কাজ করতে পেরেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এবারে সেই কাজের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মাথায় আসতে চলেছে একটি নতুন মুকুট। জানা যাচ্ছে পঞ্চায়েত ব্যবস্থায় ই - গভর্নেন্সের নিরিখে ২৮টি রাজ্যের মধ্যে ৩ নম্বর স্থানে আছে রাজ্য। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতেও দিনরাত এক করে পঞ্চায়েত দপ্তরের কর্মীরা কাজ করেছিলেন। এছাড়াও, ডিজিটাল মাধ্যমে রাজ্য প্রশাসন অনেকের কাছে সাহায্য পৌঁছে দিতে পেরেছে।
পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় সাংবাদিক বৈঠকে এই ঘোষণা করে জানিয়েছেন, পঞ্চায়েত দপ্তর ঘূর্ণিঝড় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে ১০০ দিনের কাজ আরো বেশি করে দেবে। এই নিয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে প্রশাসন।" তবে রাজ্য সরকারের মুকুটে কিন্তু এই পালক প্রথম নয়। বছর দুয়েক আগে দেশের মধ্যে সেরা সেরা পুরস্কার ছিনিয়ে।নিয়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সুন্দরবন এলাকার একটি পঞ্চায়েত। আর এবারে দেশের আড়াই লক্ষ গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে সেরা হয়েছে পাথরপ্রতিমার দিগম্বরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত। স্বভাবতই এই ফলাফলে রাজ্যে পঞ্চায়েত ও জনস্বাস্থ্য মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় অত্যন্ত খুশি। শুধুমাত্র দিগম্বরপুর নয়, বর্ধমান, বীরভূম বেগম পুরুলিয়ার বেশ কয়েকটি গ্রাম পঞ্চায়েত এই তালিকায় রয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়ন কর্মসূচির কারণে এই সাফল্য এসেছে বলে মনে করছে তৃণমূল।