রাজ্যে এসে পৌঁছালো ভারত বায়োটেকের ১ লাখ ৬০ হাজার ডোজ কো-ভ্যাক্সিন
দুপুর পৌনে ৩ টে নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে কোভ্যাক্সিন নিয়ে পৌঁছয় এয়ার এশিয়ার একটি বিমান
গত বছরের মার্চ মাস থেকে সাধারণ মানুষের জনজীবন বিপন্ন করছে করোনা ভাইরাস প্যানডেমিক। কিন্তু নতুন বছরের শুরুতে স্বস্তি দিয়েছে ভারতীয় কোম্পানি সেরাম ইনস্টিটিউটের কোভিশিল্ড ও ভারত বায়োটেকের তৈরি কো-ভ্যাক্সিন করোনার ভ্যাকসিন। প্রথম পর্যায়ে ফ্রন্টলাইন যোদ্ধাদের জন্য এই করোনার ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। তাই এরআগে সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে রাজ্যে কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন এসেছিল। এরপর আজ অর্থাৎ শুক্রবার দুপুরে রাজ্যে এয়ার এশিয়ার বিমানে ভারত বায়োটেকের তৈরি কো-ভ্যাক্সিন এসে পৌঁছেছে। আজ ১ লাখ ৬০ হাজার ডোজ কো-ভ্যাক্সিন পশ্চিমবঙ্গে এসেছে বলে জানা যাচ্ছে।
আজ দুপুর পৌনে ৩ টে নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে কোভ্যাক্সিন নিয়ে পৌঁছয় এয়ার এশিয়ার একটি বিমান। সেখান থেকে কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় বাগবাজার মেডিকেল স্টোরেজে ১ লাখ ১০ হাজার ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে হেস্টিংসের ভ্যাকসিন স্টোরেজে বাকি ৫০ হাজার ভ্যাকসিন পৌঁছানো হয়েছে। তবে কবে থাকতে এই ভ্যাকসিন দেওয়া হবে তা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সাথে রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তর আলোচনা করবে। প্রসঙ্গত, কোভ্যাক্সিন টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে ‘স্ক্রিনিং অ্যান্ড কনসেন্ট ফর্ম’ ফিলাপ করতে হবে। এই ফর্ম ফিলাপ করলে ভ্যাকসিন প্রাপকের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলে তার চিকিৎসার খরচ নেবে ভারত বায়োটেক কোম্পানি। সেই সাথে প্রয়োজনীয় ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।